ব্যাচেলরের ঘর সাজানো-গোছানো থাকলে বুঝতে হবে, তার কম্পিউটার কাজ করছে না।
গাড়ি চালানোয় বহু বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন যেকোনো ব্যক্তি কম্পিউটারে ফ্ল্যাশ-ড্রাইভ ঢুকিয়ে সেটা ডান দিকে ঘোরাতে চায়। অভ্যাসবশে।
এমন দিনও হয়তো আসবে, যখন গুগলকে ‘আমার মোজাজোড়া কই?’ জিজ্ঞেস করলে উত্তর পাওয়া যাবে, ‘ডিভানের তলায়, গর্দভ!’
ইন্টারনেট লাইব্রেরি থেকে এই বইটি নিয়েছি কয়েক দিন আগে। পড়া শেষ। এখন এটি ফেরত দেব কীভাবে, বুঝতে পারছি না।
জীবনে সবকিছু পরখ করে দেখার ইচ্ছা থাকলে ইন্টারনেট রাখতে হবে তালিকার শেষের দিকে। নইলে অধিকাংশ ইচ্ছাই পূরণ হবে না।
‘ক্যাপচা’-র অক্ষরগুলোর পাঠোদ্ধারে ইভানভের কখনোই কোনো সমস্যা হয় না। তিনি ১৫ বছর ধরে কাজ করছেন ওষুধের দোকানে।
ঈশ্বর শেষ বিচারের দিনে বিচারকার্যের সুবিধার জন্য সার্চ ইঞ্জিনে প্রত্যেকের ব্যবহূত কি-ওয়ার্ডগুলোও পরীক্ষা করে দেখবেন।
আজ নিজের চোখে দেখলাম তথ্য প্রেরণের দ্রুততম গতি—সেকেন্ডে ১২৮ গিগাবাইট। ভ্যাকুয়াম ক্লিনার গিলে ফেলল আমার ফ্ল্যাশ-ড্রাইভ।
Leave a Reply