‘বিয়ে যেহেতু রেজিস্ট্রি করতে হয়, তাহলে বন্ধুত্ব রেজিস্ট্রির ব্যবস্থাও কি করা যায় না?’ চিন্তিত স্বরে বললেন প্রিকোপি বরিসোভিচ। ‘কারও সঙ্গে বন্ধুত্ব হলো, পাসপোর্টে সিল-ছাপ্পর মেরে বন্ধুত্বের সনদপত্র দেওয়া দরকার। রাগারাগি হলো, বন্ধুত্ববিচ্ছেদের সিল পাসপোর্টে। তবে বন্ধুত্ব রেজিস্ট্রেশনের আগে দুজনকেই দুই মাস সময় দিতে হবে। এই সময়ে তারা পরস্পরকে যাচাই করে সিদ্ধান্ত নেবে, তারা সত্যিই বন্ধুত্বের উপযোগী কি না। রেজিস্ট্রির পর দুজনের নির্দিষ্ট দায়িত্ব ও কর্তব্য থাকতে হবে পরস্পরের প্রতি। আইনগত বন্ধুকে কেউ দুর্যোগের সময় ফেলে গেলে তাকে আইনের মুখোমুখি হতে হবে…’
সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, এপ্রিল ০২, ২০১২
Leave a Reply