ফ্যাসিজম-বিরোধীরা এক স্কয়ারে, জাতীয়তাবাদীরা পাশের স্কয়ারে, আরেকটাতে কমিউনিস্টরা এবং চতুর্থটায় উদারপন্থীরা। তারা যাতে একে অপরের সঙ্গে সংঘর্ষে লিপ্ত না হতে পারে, তাই প্রতিটি স্কয়ার ঘিরে রেখেছে বিশেষ পুলিশের দল। বস্তুত, রুশ জাতিকে অন্য কোনো কিছু এতটা বিভক্ত করতে পারে না, যতটা পারে জাতীয় সংহতি দিবস।
সকালে বাসের ভেতরে সংলাপ।
—আপনি বিবাহিতা?
—না, আসলে আজ মেকাপ করার সময় পাইনি।
আমেরিকায় মোজার ভেতরে উপহার রাখার ঐতিহ্য। আর রাশিয়ায় মোজাই উপহার।
আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন উপলক্ষে নির্বাচন কমিশন একটি নতুন আইন প্রণয়ন করেছে: কেউ ভোট দিতে না এলে ধরে নেওয়া হবে সে বর্তমান সরকারের কর্মকাণ্ডে সন্তুষ্ট, অতএব তার ভোট যাবে পুতিনের পক্ষে।
টাইম মেশিন আবিষ্কৃত হয়ে গেলে করিতব্য কাজ গতকালের জন্য ফেলে রাখা যাবে?
—শুনেছেন কি, প্রেসিডেন্ট মেদভেদেভ যেকোনো মুহূর্তে পদত্যাগ করতে পারেন?
কী সব উল্টোপাল্টা বকছেন! আপনি বললেই হলো?
—এই দেখুন, সংবিধানের ৩৭ নম্বর ধারায় স্পষ্ট করে বলা আছে: ‘প্রেসিডেন্ট যেকোনো মুহূর্তে পদত্যাগ করতে পারেন।’
সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, ডিসেম্বর ২৬, ২০১১
Leave a Reply