রোজ সন্ধ্যায় স্বামী-স্ত্রী মিলে হাঁটতে বের হন। স্ত্রীর পা ভেঙে যাওয়ার পরও পুরোনো অভ্যাসটা বদলাতে পারেননি লি রঙবিয়াও (৬৭)। হুইলচেয়ারে স্ত্রীকে বসিয়ে অ্যাপার্টমেন্টের পাঁচতলা থেকে সিঁড়ি বেয়ে একটু একটু করে নিচে নামেন। এতে প্রায় আধঘণ্টা লেগে যায়। তার চেয়েও বড় কথা স্ত্রী ওয়াং হুইফাংয়ের (৬৫) কষ্টটা। লি রঙবিয়াও তাঁর পাঁচতলার ফ্ল্যাটটা বেচে দিলেন। পণ করলেন, ওই টাকায় স্ত্রীর জন্য ইলেকট্রিক চেয়ার বানাবেন। যে চেয়ার সিঁড়ির ধাপগুলো নিজেই টপকাতে পারবে। যদিও এ বিষয়ে কোনো ধারণাই নেই তাঁর। তাতে কি! স্ত্রীর প্রতি অগাধ ভালোবাসা তো আছে। কয়েক গাদা বই, আর কম্পিউটার নিয়ে কর্মযজ্ঞে নেমে পড়েছেন চীনা এই ভদ্রলোক। অ্যানানোভা
পূর্ববর্তী:
« ইলিশ মাছ রহস্য
« ইলিশ মাছ রহস্য
পরবর্তী:
ইশারায় কথা হয় »
ইশারায় কথা হয় »
Leave a Reply