একবার এক অভিনব কৌতুক প্রতিযোগিতার আয়োজন হলো। সর্বমোট ১০০টি কৌতুক বলা হবে। যে ব্যক্তি পুরো ১০০টি কৌতুক শোনার পরও একটুও হাসবে না, তাকে পুরস্কৃত করা হবে। তো, এই খবর শুনে ভোলা বন্ধুবান্ধব নিয়ে লাফাতে লাফাতে সেখানে গিয়ে হাজির। ভোলাসহ সব প্রতিযোগী নিজ নিজ আসনে বসে আছে। সামনে চলছে কৌতুক পরিবেশন। কৌতুক শুনে সবাই হো হো করে হাসতে হাসতে একজন একজন করে বাদ পড়ে যাচ্ছে। কিন্তু ভোলার মুখে কোনো হাসি নেই। এভাবে ৯৯টা কৌতুক শেষ এর পরও ভোলাকে কেউ হাসাতে পারল না। কিন্তু ১০০ নম্বর কৌতুক শুনেই পেট চেপে ধরে হাসতে হাসতে ভোলা গড়াগড়ি দিচ্ছিল। তার বন্ধুরা তো এবার রেগে অগ্নিশর্মা। পাশ থেকে বলতে লাগল, ‘আরে বুদ্ধু, এই শেষবেলায় এসে হাসছিস কেন? পুরস্কারটা তো আমাদের হাতছাড়া করে দিলি। সব বরবাদ হয়ে গেল’ ভোলা বলল, ‘আরে দোস্ত, আমি কী করব? এইমাত্র কানে লাগানো ছিপিটা খুলে গেল যে।
পূর্ববর্তী:
« কৌতুক – গ্রিগোরি কাজোভস্কি
« কৌতুক – গ্রিগোরি কাজোভস্কি
পরবর্তী:
কৌতুকটা কী মজারই না ছিল »
কৌতুকটা কী মজারই না ছিল »
Leave a Reply