: আমি কি এতই ভালো যে, প্রতিদিন তুমি প্রার্থনা করো, সবাই যেন আমার মতো একজন প্রেমিকা পায়···?
: অবশ্যই, কারণ একা আমিই কেন ভুক্তভোগী হতে যাব।
: আচ্ছা, তুমি কি এই ভ্যালেন্টাইনস ডেতে আমাকে এনগেজমেন্টের আগেই একটা রিং দেবে?
: অবশ্যই। তোমার ফোন নম্বরটা দাও, আমি প্রতিদিনই একটা করে রিং দেব।
: আমি স্বপ্ন দেখলাম, তুমি ভ্যালেন্টাইনস ডেতে আমাকে একটা হীরের নেকলেস দিচ্ছ। তুমি কি আমাকে কোনো গিফট দেবে?
: অবশ্যই। তোমাকে স্বপ্নের মানে জানার জন্য একটা ‘খাবনামা’ দেব।
: আচ্ছা, তুমি কি আমাকেই প্রথম ভালোবাসার কথা বলেছ?
: অবশ্যই। আচ্ছা, বল তো তোমরা সব ছেলেই এই কথাটা বলো কেন?
: এই শোন, ভ্যালেন্টাইনস ডেতে কথা দাও, আজ থেকে তুমি আমার আত্মীয়দের ভালোবাসবে।
: অবশ্যই। দেখ, ইন ফ্যাক্ট আমি কিন্তু তোমার শাশুড়িকে আমার শাশুড়ির চেয়ে বেশি ভালোবাসি।
: প্রথমে এনগেজমেন্ট রিং, তারপর ওয়েডিং রিং, তারপর কী?
: তারপর অবশ্যই সাফারিং।
গুরু
সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, ফেব্রুয়ারী ০৯, ২০০৯
Leave a Reply