শিকড় কাটলে বাঁচেরে গাছ, না কাটলে বাঁশ বুকে বসে
আজব রঙ বাঁচি না হুতাসে ॥
গাছের শিকড় মধ্যভাগে, ফুল ফুটল তার চারিযোগে
প্রেমেরি অনুরাগে ভ্রমর তাতে বসে ৷
একটি ফুলের তিনটি কলি জলাকারে ভাসে।
একটি ফুলের নকশাভরা টাটকা রসে ॥
ফুলের নামটি স্বর্ণলতা, ধরিয়াছে দুইটি পাতা
ফলে খায় ফুলের মাথা, শুনলে লোকে হাসে ।
ডাল ছাড়িয়া দুইটি পাতা আছে শূন্য দেশে ।
পাথর শিলা পাতার নামটি শিকড় নাই তাহার শেষে ॥
চাইয়া দেখ ফুলের বিচে, কালসাপিনী ঘুম দিয়াছে
মন্ত্র ছাড়া গেলে কাছে পুড়ে যাইবে শ্বাসে ।
সেই ফুলেতে মুখ দিয়া মধু খাইও চুষে
রশিদ উদ্দিন করে সন্ধান পাইড়না সাপিনীর গ্রাসে ॥
পূর্ববর্তী:
« শাহ্ ইব্রাহিম মস্তান ছিলেন আল্লাহর ওলি
« শাহ্ ইব্রাহিম মস্তান ছিলেন আল্লাহর ওলি
পরবর্তী:
শিবপাশাতে শুয়ে আছেন হেকিম শাহ আউলিয়া »
শিবপাশাতে শুয়ে আছেন হেকিম শাহ আউলিয়া »
Leave a Reply