আমি ঘোমটা খুলে বদন তুলে, দেখেছিলাম চাইয়া গো দেখেছিলাম চাইয়া
আমার রসের নাগর যায় নাচিয়া, নইদার বাজার দিয়া গো
ওরে করি সুন্দর গিনি কিবা, বাহুর হেলা দুলাগো বাহুর হেলা দুলা
ওরে হিয়ার দুলোনে দুলে মালতির মালা গো
ওরে সুরধ্বনি আলো করলো, গহর রুপের ছটা গো গহর রুপের ছটা
এগো রুপহেরিতে ঘোর পরেছে, নব যুবতীর ঘটা গো
আরে দেখলে পরে মরবে কেঁপে, কূলসে রবে না গো কূলসে রবে না গো
আমার দুটি নয়ন বাঁধা রইলো রুপবানে চাইয়া গো
আরে মরচি মরচি আমি মরচি, তোমরা মইরো নাগো তোমরা মইরো না গো
ওরে মানকুলমান রাখবে যদি ঘরে বইসা থাকো গো
মিলন
গানটির ব্যাখ্যা করতেন যদি
লক্ষ্মী
সম্ভবত শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর রূপের বর্ণনা দেয়া হয়েছে এই গানে। নইদার বাজার মানে নদীয়া রাস্তায় হেঁটে বাহু তুলে হেলে দুলে গান গাওয়ার কথা বলেছে, যার রূপে নব যুবতীররা ঘরে থাকতে পারতো না। মধ্যযুগের বৈষ্ণব কবি লোচন দাসের লেখা ধামাইল পদাবলী।
SHAPAN ROBIDASH
চমৎকার ব্যাখ্যা দিয়েছেন